ইউরোপ থেকে বিভিন্ন দেশের বণিকদল এসে তাদের ব্যবসার জন্য বাংলাদেশে তাদের কুঠি স্থাপনা করে এবং পরে সেই কুঠিগুলি তাদের রাজ্যের কেন্দ্র হিসাবে কাজ করতে থাকে। ফরাসীরা এসে তাদের কেন্দ্র বানায় চন্দননগরে, ওলন্দাজেরা বানায় চুচুড়াতে এবং পর্তুগীজেরা বানায় হুগলীতে। এদের মধ্যে চুচুড়া ১৭৯৫ খৃষ্টাব্দে ফ্রান্সের আক্রমণ থেকে বাঁচাতে বৃটিশেরা অধিকার করে ।
হুগলিতে ১৫৮০ খৃষ্টাব্দ নাগাদ পর্তুগীজ ব্যবসায়ীরা আসেন। পর্তুগীজদের ব্যবসার সাথে আর এক প্রধান কাজ ছিল ধর্মান্তকরন। সেই সময় তাদের এই ধর্মান্তকরন এত বেশী কার্যকরী ছিল যে এটা জানা যায় যে সারা বাংলাতে যখন প্রায় ২০ হাজারের মত খৃষ্টান ছিলেন সেখানে শুধুমাত্র হুগলীতেই প্রায় দশ হাজারের মতন খৃষ্টধর্মালম্বী ছিলেন। ব্যান্ডেলের বিখ্যাত চার্চ পর্তুগীজদের তৈরী। ব্যান্ডেল পরে বৃটিশদের অধিকারে চলে আসে। খালি ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত চন্দননগরে ফরাসি শাসন ছিল এবং বিপ্লবীরা এই এলাকাতে এসে আত্মগোপন করতেন।
হুগলিতে ১৫৮০ খৃষ্টাব্দ নাগাদ পর্তুগীজ ব্যবসায়ীরা আসেন। পর্তুগীজদের ব্যবসার সাথে আর এক প্রধান কাজ ছিল ধর্মান্তকরন। সেই সময় তাদের এই ধর্মান্তকরন এত বেশী কার্যকরী ছিল যে এটা জানা যায় যে সারা বাংলাতে যখন প্রায় ২০ হাজারের মত খৃষ্টান ছিলেন সেখানে শুধুমাত্র হুগলীতেই প্রায় দশ হাজারের মতন খৃষ্টধর্মালম্বী ছিলেন। ব্যান্ডেলের বিখ্যাত চার্চ পর্তুগীজদের তৈরী। ব্যান্ডেল পরে বৃটিশদের অধিকারে চলে আসে। খালি ভারতের স্বাধীনতা পর্যন্ত চন্দননগরে ফরাসি শাসন ছিল এবং বিপ্লবীরা এই এলাকাতে এসে আত্মগোপন করতেন।
No comments:
Post a Comment