গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড এশিয়ার অন্যতম প্রাচীন ও দীর্ঘতম সড়ক পথ। দুই
শতাব্দীরও অধিক সময় এটি উপমহাদেশের পূর্ব ও পশ্চিম অংশকে সংযুক্ত করে
রাখে। এটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম থেকে শুরু হয়ে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া হয়ে
পাকিস্তানের পেশাওয়ারের মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানের কাবুল পর্যন্ত পৌছায়।
এর প্রাক্তন নামের মধ্যে ছিল উত্তরপথ, শাহ রাহে আজম, সড়কে আজম, বাদশাহি
সড়ক।
গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডে বিস্তৃত রুট মৌর্য সাম্রাজ্যের সময় থেকে ছিল। এটি গঙ্গার মুখ থেকে সাম্রাজ্যের উত্তর পশ্চিম সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। আধুনিক সড়কের পূর্ববর্তী সংস্করণটি সম্রাট শের শাহ শুরি নির্মাণ করেন।শেরশাহের সময় বঙ্গদেশে যে পথটি তৈরী হয়েছিল ,তা সোনার গাঁ থেকে গৌড় পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল ,হাওড়ার শিবপুর থেকে হুগলির গৌরহাটি পর্যন্ত রাস্তার অংশটি ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে নির্মিত হয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়,খাজা আব্বাস সেওয়ানির 'তারিখ-ই-শেরশাহী গ্রন্থে 'শেরশাহের এই মহৎ কৃতিত্বের কোনো উল্লেখ নেই। পরে এই প্রাচীন মৌর্য সড়কের সংস্কার ও বর্ধিত করা হয়। ১৮৩৩ থেকে ১৮৬০ সালের মধ্য ব্রিটিশরা এর আরো সংস্কারসাধন করে।
গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডে বিস্তৃত রুট মৌর্য সাম্রাজ্যের সময় থেকে ছিল। এটি গঙ্গার মুখ থেকে সাম্রাজ্যের উত্তর পশ্চিম সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। আধুনিক সড়কের পূর্ববর্তী সংস্করণটি সম্রাট শের শাহ শুরি নির্মাণ করেন।শেরশাহের সময় বঙ্গদেশে যে পথটি তৈরী হয়েছিল ,তা সোনার গাঁ থেকে গৌড় পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল ,হাওড়ার শিবপুর থেকে হুগলির গৌরহাটি পর্যন্ত রাস্তার অংশটি ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে নির্মিত হয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়,খাজা আব্বাস সেওয়ানির 'তারিখ-ই-শেরশাহী গ্রন্থে 'শেরশাহের এই মহৎ কৃতিত্বের কোনো উল্লেখ নেই। পরে এই প্রাচীন মৌর্য সড়কের সংস্কার ও বর্ধিত করা হয়। ১৮৩৩ থেকে ১৮৬০ সালের মধ্য ব্রিটিশরা এর আরো সংস্কারসাধন করে।
No comments:
Post a Comment